Logo
Logo
×

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের ৪-৫টা ড্রোনই যথেষ্ট : বিজেপি নেতা শুভেন্দু

Icon

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশ: ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:২২ পিএম

বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের ৪-৫টা ড্রোনই যথেষ্ট : বিজেপি নেতা শুভেন্দু

ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের মাত্র চার থেকে পাঁচটি ড্রোনই যথেষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন বিজেপি নেতা ও পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী।

তিনি বলেন, ওরা (বাংলাদেশ) যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় মেতেছে। ওদের যুদ্ধ থামাতে ভারতের ট্যাংক বা বন্দুকের দরকার নেই। কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম (সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর) থেকে ৪-৫টা ড্রোন পাঠালেই সব খেলা শেষ হয়ে যাবে। রবিবার (১২ জানুয়ারি) পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শুভেন্দু বলেন, ভারত অত্যন্ত দায়িত্বশীল দেশ। দুর্বল দেশকে কখনো আক্রমণ করে না। কিন্তু কী করা যাবে, পিপীলিকার ডানা গজায় মরিবার তরে। বাংলাদেশের এই নাবালক অর্বাচীনগুলো ভারতের সামরিক শক্তি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়। ওরা জানে না, আমাদের বিএসএফ বা সেনা পাঠানোর দরকার হবে না। ওরা জানে না, ভারত এখন ড্রোনে কত উন্নত। যদি ভারতের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে, তাহলে গোটা পাঁচেক ড্রোন পাঠিয়ে দিলেই সব কাজ শেষ হয়ে যাবে।

মমতা বন্দোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেস থেকে ২০২০ সালে বিজেপিতে যোগ দেয়া শুভেন্দু বলেন, ওরা আমাদের বালুরঘাট সীমান্তের সামনে কয়েকটা ট্যাংক নিয়ে এসে খড়ের গাদা দিয়ে ঢেকে রেখেছে। ওরা জানে না যুদ্ধ করতে এখন ট্যাংক লাগে না। আমাদের ট্যাংক লাগে না। ওরা এখনো ৬০-৭০ সালে পড়ে আছে। এখন ট্যাংকে দিয়ে যুদ্ধ হয় না। বন্দুক দিয়ে যুদ্ধ হয় না। যুদ্ধ করতে এখন আর ম্যান পাওয়ার লাগে না। ভারত কয়েকটা ড্রোন শুধু পাঠাবে, তাহলেই সব গল্প হয়ে যাবে। অশিক্ষিত মূর্খ রাজাকারের বাচ্চাগুলো ভারতের শক্তি সম্বন্ধে জানে না। এখানে ফোর্ট উইলিয়াম থেকে বোতাম টিপলেই টপাটপ ড্রোন বের হবে। সব দফারফা শেষ হয় যাবে।

বিজেপির এই নেতা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা খুন করেছিল, ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত, তারা পশ্চিমবঙ্গে ১৫ বছর ধরে বসবাস করছিল। একজন হাওড়াতে হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার সেজেছিল, ওখানেই মারা গেছে। আরেকজন মাস্টার মাজেদ পাক সারকাসে ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে লুকিয়ে ছিল। তাকে ২০২২ সালে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ফাঁসির দণ্ডাদেশ কার্যকর হয়েছিল।

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন