Logo
Logo
×

প্রযুক্তি

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আসছে গুগল পে

Icon

অনলাইন ডেস্ক :

প্রকাশ: ১৭ জুন ২০২৫, ১০:১১ পিএম

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আসছে গুগল পে

ছবি-সংগৃহীত

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা—গুগল ওয়ালেট, যা ‘গুগল পে’ নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে নতুন যুগের নিরবচ্ছিন্ন ডিজিটাল লেনদেনের দ্বার উন্মোচিত হবে।

গুগল, মাস্টারকার্ড ও ভিসার সহযোগিতায় বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংক এই নগদবিহীন লেনদেন সেবা চালু করছে। ২৪ জুন ঢাকার একটি হোটেলে গুগল পে সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ও ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত (চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স—সিডিএ) ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন, সিটি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

জানা যায়, গুগল পের সঙ্গে যুক্ত হওয়া প্রথম স্থানীয় ব্যাংক হতে যাচ্ছে সিটি ব্যাংক। যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা পণ্য কেনাকাটায় অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করে যেকোনো পয়েন্ট-অব-সেল (পিওএস) টার্মিনালে অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে শুধু সিটি ব্যাংকের গ্রাহকেরা তাঁদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড গুগল ওয়ালেটে যুক্ত করে গুগল পে ব্যবহার করতে পারবেন। ভবিষ্যতে অন্যান্য ব্যাংক গুগল পের সঙ্গে যুক্ত হলে তাদের কার্ডও যুক্ত করার সুযোগ আসবে।

দেশে বা বিদেশে যেখানেই থাকুন না কেন, গ্রাহকেরা তাঁদের অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের মাধ্যমে গুগল পে দিয়ে দ্রুত, নিরাপদ এবং স্পর্শবিহীন লেনদেন করতে পারবেন। এমন তথ্য দিয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি পেমেন্ট গেটওয়ের শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, গুগল পের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এখনকার মতো কার্ড আর বহন করতে হবে না। শুধু সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থাকলেই লেনদেন করা যাবে।

গুগল পে সেবাটি ব্যবহারের জন্য গ্রাহকদের একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থাকতে হবে। প্রথমেই প্লে স্টোর থেকে গুগল পে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। তারপর সেই অ্যাপে সিটি ব্যাংকের কার্ডের তথ্য দিয়ে সেটি যুক্ত করতে হবে। কার্ড যুক্ত করার পর গ্রাহকেরা শুধু স্মার্টফোন ট্যাপ করেই বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁয় অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন, যেখানে মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড গ্রহণযোগ্য। এ লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে কোনো ফি বা মাশুল নেয় না গুগল।


জানা যায়, এ সেবায় টোকেনাইজেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এতে মূল কার্ডের তথ্যের পরিবর্তে একটি ইউনিক টোকেন ব্যবহৃত হয়। ফলে লেনদেনের সময় প্রকৃত কার্ড বা গ্রাহকের তথ্য কারও সঙ্গে শেয়ার হয় না। সূত্র : প্রথম আলো

Swapno

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher

Major(Rtd)Humayan Kabir Ripon

Managing Editor

Email: [email protected]

অনুসরণ করুন