Logo
Logo
×

খেলা

নারী বিশ্বকাপ আয়োজনে তৎপর ক্রীড়া উপদেষ্টা

Icon

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ: ১০ আগস্ট ২০২৪, ০৭:২৩ পিএম

নারী বিশ্বকাপ আয়োজনে তৎপর ক্রীড়া উপদেষ্টা

নারী বিশ্বকাপ আয়োজনে তৎপর ক্রীড়া উপদেষ্টা

সূচি অনুযায়ী নারী টি-টোয়েন্টি হওয়া কথা আগামী ৩ অক্টোবর। ২০১৪ সালের পর দ্বিতীয়বারের মতো নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের কথা বাংলাদেশের। তবে শঙ্কার মুখে পড়েছে এ আয়োজন।

বিকল্প ভেন্যু হিসেবে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও সংযুক্ত আরব আমিরতের কথা ভাবছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। তবে নারী বিশ্বকাপ নিয়ে আশার বাণী শুনিয়েনে অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

নতুন ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি এখন থেকেই তৎপরতা শুরু করেছি। আশা করি, এটা (নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ) বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এ রকম কিছু ঘটে, তাহলে সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে।’

দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমে বিশ্বকাপ আয়োজনের উদ্যোগ নিতে চান তিনি, ‘আমাদের সৌভাগ্য, ইউনূস স্যার আছেন সঙ্গে। আমাদের যেসব বিনির্মাণ করা প্রয়োজন, সচিবের কাছে কিছু কিছু শুনেছি। সেসব সংস্কারের জন্য আমরা রোববারই বসব। আমি সচিবের সঙ্গে বসব। মন্ত্রণালয়ে বসে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।’

এ জন্য প্রধান উপদেষ্টা বড় ভরসা বলে উল্লেখ করেন তিনি, ‘আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার আমাদের নেতৃত্বে আছেন, যিনি নিজেও ক্রীড়াপ্রেমী। তিনি কয় দিন আগে অলিম্পিকের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। তাঁর সঙ্গে কথা বলে আশা করি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমাদের দেশেই ঠিকঠাক আয়োজন করতে পারব। এটা আয়োজনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’

দীর্ঘদিন ধরে চেয়ার আগলে রেখেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন। এ সব জায়গায় পরিবর্তন আসা উচিত বলে মনে করেন আসিফ মাহমুদ, ‘নেতৃত্বের ব্যক্তি নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। আমরা প্রসেসের জন্য, সিস্টেমের জন্য আন্দোলন করেছি। সিস্টেমে বিশ্বাস করি, আমরা সিস্টেমের সংস্কার করব। একটা সিস্টেম প্রতিষ্ঠা করব, সেখানে যিনিই নেতৃত্বে আসবেন, প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব।’

অল্প বয়সে দায়িত্ব পাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি তো মনে করি এই দায়িত্ব আমার কাছে কমপ্লিমেন্টারি। তারুণ্য আর অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণেই ভালো কিছু অর্জন করা সম্ভব। এই সরকার পরিচালনায় ২৫ থেকে ৮৫ বছর পর্যন্ত মানুষ থাকছেন। অভিজ্ঞদের বিশাল অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের শক্তির মিশ্রণ রয়েছে।’

তারুণ্যের শক্তিতে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার কথা জানান তিনি, ‘তারুণ্যের শক্তি দীর্ঘ সময় পর ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করতে পেরেছে দেশকে। তারুণ্য আর অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণেই ভালো কিছু করা সম্ভব। মন্ত্রণালয়ে অভিজ্ঞরা থাকবেন। তারা আমাকে সাফল্য পেতে সহায়তা করবেন বলে মনে করি।’

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন