Logo
Logo
×

রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে কাতার আমিরকে কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান

Icon

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:০০ পিএম

ফেসবুক পোস্টে কাতার আমিরকে কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি : সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ও প্রয়োজনীয় সেবা সরবরাহ করায় কাতার আমিরকে গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

একইসঙ্গে কাতার-বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী ও বহুমূখী সম্পর্কের ব্যাপারে আগ্রহের কথাও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এবং এক্স হ্যান্ডলের এক পোস্টে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।

পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমার মা, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বেগম খালেদা জিয়ার জন্য সদয়ভাবে পরিবহন এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করায় আমি কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানির কাছে গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমার পরিবার এবং বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে, আমি এই সমর্থনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’

উন্নত চিকিৎসার জন্য বেগম জিয়া এখন যুক্তরাজ্যের লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি আছেন। গত বুধবার বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টা ১৫ মিনিট হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছায় খালেদা জিয়াকে বহনকারী কাতারের স্পেশাল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স। খালেদা জিয়ার নতুন করে শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে।

২০১৮ সালে দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যান খালেদা জিয়া। এরপর তার অসুস্থতা বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসার জন্য দল ও পরিবারের পক্ষ থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। সরকার তাতে সাড়া দেয়নি। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্রপতির এক আদেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপর দুর্নীতির যে দুটি মামলায় তিনি কারাবন্দী হয়েছিলেন, সেগুলোর রায় বাতিল করেন আদালত।

সবশেষ ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই যুক্তরাজ্যেই চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। সেবার চোখ ও পায়ের চিকিৎসা নিয়েছিলেন। ৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন থেকে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। এর পর আর কোনো বিদেশ সফর হয়নি। ওই সময় লন্ডন গেলে তিনি তারেক রহমানের বাসায় ছিলেন।

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন