নাশকতার মাধ্যমে শিল্পীদের স্পিরিট দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল : উপদেষ্টা ফারুকী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩০ পিএম
ছবি : সংগৃহীত
চারুকলায় আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা “ফ্যাসিস্টের প্রতিকৃতি” ধ্বংস করার মাধ্যমে শিল্পীদের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করা হলেও তাদের সাহস দ্বিগুণ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
শনিবার (১২ এপ্রিল) রাতে চারুকলায় শোভাযাত্রার প্রস্তুতি পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “এই আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমি স্যালুট জানাই। গত এক মাস ধরে তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। নাশকতার মাধ্যমে তাদের স্পিরিট দমন করার চেষ্টা হলেও, আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের উদ্যম আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করছি দেশবাসী এই শোভাযাত্রা উপভোগ করবে এবং আমি সবাইকে এতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাই।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, “আমরা একটি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যেখানে কিছু বাধা এসেছে। এ ধরনের উদ্যোগে বাধা এবং ষড়যন্ত্র থাকবেই। তবে মানুষের পরিশ্রম এবং আল্লাহর উপর বিশ্বাসের মাধ্যমে আমরা এগিয়ে যাবো এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সফল হবো। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।”
প্রতিকৃতি পুনঃনির্মাণের বিষয়ে তিনি উল্লেখ করেন, “এটি শিল্পীদের সিদ্ধান্ত। আমরা প্রস্তুতিতে ব্যস্ত আছি এবং পেছনের দিকে তাকাতে চাই না।”
পরে উপদেষ্টা ফারুকী আনন্দ শোভাযাত্রার প্রস্তুতি, কাজের অগ্রগতি এবং বিভিন্ন প্রতিকৃতি পরিদর্শন করেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরি, প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ এবং চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম চঞ্চল উপস্থিত ছিলেন।
চারুকলায় আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা “ফ্যাসিস্টের প্রতিকৃতি” ধ্বংস করার মাধ্যমে শিল্পীদের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করা হলেও তাদের সাহস দ্বিগুণ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
শনিবার (১২ এপ্রিল) রাতে চারুকলায় শোভাযাত্রার প্রস্তুতি পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “এই আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমি স্যালুট জানাই। গত এক মাস ধরে তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। নাশকতার মাধ্যমে তাদের স্পিরিট দমন করার চেষ্টা হলেও, আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের উদ্যম আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করছি দেশবাসী এই শোভাযাত্রা উপভোগ করবে এবং আমি সবাইকে এতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাই।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, “আমরা একটি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যেখানে কিছু বাধা এসেছে। এ ধরনের উদ্যোগে বাধা এবং ষড়যন্ত্র থাকবেই। তবে মানুষের পরিশ্রম এবং আল্লাহর উপর বিশ্বাসের মাধ্যমে আমরা এগিয়ে যাবো এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সফল হবো। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।”
প্রতিকৃতি পুনঃনির্মাণের বিষয়ে তিনি উল্লেখ করেন, “এটি শিল্পীদের সিদ্ধান্ত। আমরা প্রস্তুতিতে ব্যস্ত আছি এবং পেছনের দিকে তাকাতে চাই না।”
পরে উপদেষ্টা ফারুকী আনন্দ শোভাযাত্রার প্রস্তুতি, কাজের অগ্রগতি এবং বিভিন্ন প্রতিকৃতি পরিদর্শন করেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরি, প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ এবং চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম চঞ্চল উপস্থিত ছিলেন।



