Logo
Logo
×

সারাদেশ

বেড়া ভাঙ্গার প্রতিবাদ করায় চাচাকে পিটিয়ে জখম

Icon

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৭ পিএম

বেড়া ভাঙ্গার প্রতিবাদ করায় চাচাকে পিটিয়ে জখম

ছবি-যুগের চিন্তা

ধান খেতের বেড়া ভেঙ্গে ফেলার প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধ চাচা নয়া সিকদারকে (৬৫) পিটিয়ে হাত ও নাকের হাড্ডি ভেঙ্গে ফেলেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভাতিজা শাহ আলম সিকদার ও তার ছেলে রাসেল সিকদারের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন আহত নয়া সিকদার।

স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে। ঘটনা ঘটেছে তালতলী উপজেলার নাইবরতবক গ্রামে বুধবার সকালে।

জানাগেছে, তালতলী উপজেলা নাইবরতবক গ্রামের নয়া সিকদার তার ধান খেত রক্ষায় বেড়া দেয়। ওই বেড়া তার ভাইয়ের ছেলে শাহ আলম সিকদার বুধবার সকালে ভেঙ্গে ফেলে। এতে চাচা নয়া সিকদার প্রতিবাদ করলে তাকে শাহ আলম সিকদার ও তার ছেলে রাসেল সিকদার পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে।

তাদের মারধরে বৃদ্ধের বাম হাত ও নাকের হাড্ডি ভেঙ্গে গেছে বলে জানান চিকিৎসক। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ রাশেদ মাহমুদ রোকনুজ্জামান তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন।

বৃদ্ধ নয়া সিকদার বলেন, আমার ধান খেত রক্ষায় বেড়া দিয়েছি। ওই বেড়া আমার ভাইয়ের ছেলে শাহ আলম সিকদার ও তার ছেলে রাসেল সিকদার ভেঙ্গে ফেলেছে। আমি এর প্রতিবাদ করায় আমাকে তারা পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে। তিনি আরো বলেন, এর আগেও শাহ আলম আমাকে পিটিয়ে আমার ডান হাত ভেঙ্গে দিয়েছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।

ভাতিজা শাহ আলম সিকদারের বাবা আব্দুল হাই সিকদার বলেন, নয়া সিকদার ও তার ছেলে আমার ছেলেকে মারধর করেছে। তাকে বরগুনা হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ রাশেদ মাহমুদ রোকনুজ্জামান বলেন, বৃদ্ধ নয়া সিকদারের বাম হাত ও নাকের হাড্ডি ভেঙ্গে গেছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

তালতলী থানার ওসি মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, বিষয়টি জেনেছি। অভিযোগ পেলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।    

Swapno

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher

Major(Rtd)Humayan Kabir Ripon

Managing Editor

Email: [email protected]

অনুসরণ করুন